যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, এমপি
মাননীয় মন্ত্রী
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নাম : র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
জন্ম : চিনাইর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
পিতা- মোঃ আব্দুর রউফ চৌধুরী।
মাতা- মোসাম্মৎ হালিমা খাতুন চৌধুরী।
শিক্ষা :
- গ্রামের পাঠশালায় ও নারায়ণগঞ্জে প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করেন।
- ১৯৬৯ সনে মাদ্রাসা-ই-আলীয়া, ঢাকা থেকে ১ম বিভাগে ১৬তম স্থান অধিকার করে ফাজিল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।
- ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৭২ সনে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে উচ্চ মাধ্যমিক (মানবিক) সার্টিফিকেট লাভ করেন।
- ১৯৭৫ সনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৭৬ সনে পলাতক থাকা অবস্থায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল করে ফেরার পথে নিউ মার্কেট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন। কারাগারে থাকা অবস্থায় তিনি অনার্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
- ১৯৮১ সনে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
- ডিপ্লোমা (গ্রামীণ দারিদ্র্য নিরসন), এশিয়ান ইনিস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এআইটি), ব্যাংকক, থাইল্যান্ড, ১৯৯৬।
মুক্তিযোদ্ধা :
- ১৯৭১ সনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহবানে তিনি মুক্তিযুদ্ধে মুজিববাহিনীর একজন ‘লিডার’ হিসেবে অংশগ্রহণ করেন এবং যুদ্ধে আহত হন। তিনি একজন মহকুমার লিডার ছিলেন।
- একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা (গেজেট নং-২৩৮৫)।
রাজনৈতিক পরিচিতি :
- সংসদ সদস্য (নবম সংসদ) (১ম বার নির্বাচিত হন-২০১১ সনে);
- সংসদ সদস্য (দশম সংসদ) (২য় বারের মত);
- সংসদ সদস্য (একাদশ সংসদ) (৩য় বারের মত);
- সংসদ সদস্য (দ্বাদশ সংসদ) (চতুর্থবারের মত);
- সদস্য, সিনেট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (২য় বার);
- সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- চেয়ারম্যান, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি -একাদশ জাতীয় সংসদ;
- সদস্য, সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি -একাদশ জাতীয় সংসদ;
- গভর্ণর, বোর্ড অব গভর্ণরস, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ঢাকা; (২০০৯ থেকে অদ্যাবধি);
- সাবেক সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ (২বার);
- চেয়ারম্যান, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি (১০ম জাতীয় সংসদ);
- চেয়ারম্যান, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি (৯মজাতীয় সংসদ);
- সদস্য, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি (৯ম, ১০ম ও একাদশ জাতীয় সংসদ);
- সদস্য, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি(৯ম জাতীয় সংসদ)।
শিক্ষা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড :
- অমিত সাংগঠনিক শক্তির অধিকারী জনাব উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী শুধু একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বই নন। তিনি একজন একনিষ্ঠ সমাজকর্মী, শিক্ষানুরাগী, সংস্কৃতি মনষ্ক, উদার মনের মানুষ। একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাসহ নানাবিধ কর্মকান্ডের সাথে তিনি যুক্ত।
- চেয়ারম্যান, মোকতাদির-ফাহিমা কল্যাণ ট্রাস্ট;
- প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান , বোর্ড অব ট্রাস্টিজ, ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- সভাপতি :
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সমিতি, ঢাকা;
- বিশ্বরঞ্ছন সেন চরকা ও কুটির শিল্প ফাউন্ডেশন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- নরসিংসার নুরুন্নাহার কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া (সাবেক);
- চম্পকনগর উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী কলেজ, বিজয়নগর (সাবেক);
- পৌর ডিগ্রি কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া (সাবেক);
- আইন কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া (সাবেক);
- প্রতিষ্ঠাতা : চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রিকলেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- সাবেক সিনেট সদস্য, ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বি ইউ পি)।
- জীবন সদস্য :
- উদ্যোক্তা সদস্য, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, ঢাকা;
- বিলিয়া (বাংলাদেশ ইনিস্টিটিউট অব ল’ এন্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স);
- বাংলা একাডেমি;
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশন;
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ এলামনাই এসোসিয়েশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়;
- রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েটস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়;
- রেড ক্রিসেন্ট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- গণ-গ্রন্থাগার, আশুগঞ্ছ;
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া পাবলিক লাইব্রেরি;
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইসলামিক সেন্টার।
- হাবলাউচ্চ উচ্চ বিদ্যালয়;
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কলেজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- দুরুখশা বানু স্মৃতি বৃত্তি, চিনাইর বঙ্গবন্ধুশেখ মুজিব ডিগ্রিকলেজ;
- হালিমা খাতুন চৌধুরী স্মৃতিবৃত্তি, চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রি কলেজ;
- শহীদ শেখ কামাল স্মৃতিবৃত্তি;
- আব্দুল হাই-সাফিয়া খাতুন স্মৃতিবৃত্তি, ঘাটিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়;
- উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ডিস্টিংশন এ্যাওয়ার্ড; চিনাইর বঙ্গবন্ধু কলেজ।
- নিজ গ্রাম চিনাইরে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন “চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রি কলেজ”।
- গৌতমপাড়া ঘাটুরা বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়, সুহিলপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- ঘাটিয়ারা আলিম মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- অন্বেষা বিদ্যাপীঠ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়, দত্তখোলা, বিজয়নগর।
- মজলিশপুর উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বিদ্যানিকেতন, মির্জাপুর, বিজয়নগর এবং
- সেন্দ বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়সহ অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার সাথে তিনি যুক্ত। এছাড়াও তিনি সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকাকান্ডে গভীরভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন।
- চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশন ও চিনাইর শিশুমেলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- পুনিয়াউট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- বঙ্গ সংস্কৃতি উৎসব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
- অন্বেষা বিদ্যাপীঠ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া;
রাজনৈতিক জীবন :
- ১৯৬৯ সালে ঢাকা কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
- ১৯৭০ সনে তদানিন্তন পূর্বপাকিস্তান ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যকরী সংসদের সহসাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
- ১৯৭৩-৭৪ সনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
- ১৯৭৫ সনে বাকশাল গঠন হলে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক ২১ সদস্য বিশিষ্ট জাতীয় ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম সদস্য মনোনীত হন।
- ১৯৭৩-৭৪ সনে ছাত্রলীগ-ছাত্র ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত ‘ছাত্র সমাজের শিক্ষা কমিশনের’ একজন সদস্য মনোনীত হন।
- ২০০৫ সালে সিভিল সার্ভিস ত্যাগ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হন।
বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ পরবর্তী কার্যক্রম :
- ১৯৭৫ সনে ১৫ আগস্ট কাল রাত্রির নির্মম হত্যাকান্ডে শিকার হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে শাহাদাৎ বরণ করলে দেশব্যাপী গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও প্রতিরোধ সংগ্রাম গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সামনের কাতারে থেকে তিনি অসামান্য অবদান রাখেন। এ সময়ে তিনি সারা দেশের আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ গড়ে তুলেন।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০ অক্টোবর ১৯৭৫ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সংগঠিত প্রথম মিছিলের অন্যতম সংগঠক ও অংশগ্রহণকারী।
- ৪ নভেম্বর ১৯৭৫ ঢাকার রাজপথে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে সংগঠিত প্রথম মিছিলের অন্যতম সংগঠক ও অংশগ্রহণকারী, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে শুরু করে বঙ্গবন্ধু ভবনে গিয়ে শেষ হয়।
- ভারতে আশ্রয় গ্রহণ এবং ভারত থেকে প্রত্যাবর্তণের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল করে ফেরার পথে গ্রেফতার ও ২৩ মাস কারাবরণ।
কারাবাস :
- ১৯৭৬ সনে পলাতক থাকা অবস্থায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মিছিল করে ফেরার পথে নিউ মার্কেট এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে সময়ে রবিউল আলম চৌধুরী নামে ছাত্র আন্দোলনের নেতা কর্মীদের কাছে পরিচিত তিনি ২৩ মাস কারান্তরালে কাটান। বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশে তাঁর কারামুক্তি ঘটে।
- ১৯৭০ সনেও তিনি কারারুদ্ধ হয়ে ০৬ (ছয়) মাস কারাবরণ করেন।
- ওয়ান এলিভেন সেনা সর্মথতি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৮ সালে মার্চ-এ মিথ্যা মামলায় কারারুদ্ধ হন এবং ২০০৮ সালে আগস্টে মুক্তি লাভ করেন।
সরকারি চাকুরি :
- ১৯৮৩ সালে সিভিল সার্ভিসে (প্রশাসন ক্যাডার) যোগদান করেন।
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে ১৯৯৬ -২০০১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।
- ১৯৮৬ সনেও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সহকারি একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
- ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া কর্তৃক একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস অফিসারদের নিয়ে গঠিত জনতার মঞ্চে অন্যতম সংগঠক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
কনফারেন্স ও আন্তর্জাতিক
সেমিনারে অংশগ্রহণ :
- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গঠিত প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে তিনি ১৯৯৬ ও ২০০১ সনে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে যোগদান করেন।
- ১৯৯৬ সনে নয়া দিল্লীতে গঙ্গার পানি চুক্তি সম্পাদনে প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।
- ১৯৯৭ সনে লাহোরে অনুষ্ঠিত ওআইসি’র বিশেষ অধিবেশনে প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে যোগদান করেন।
- ২০১০ সালে তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবেতে হযরত ঈমাম আবু হানিফা (রঃ)- এর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক সেমিনারে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করেন।
- ২০১১ সালে (২৮ নভে:-০২ ডিসে:) সিপিএ(ঈCPA)- এর উদ্যোগে আয়োজিত প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন (লন্ডন, যুক্তরাজ্য)।
- ২০১২ সালে (১২-১৩ নভে:)“UPR on HR” শিরোনামে IPU ও CPA এর উদ্যোগে জেনেভা, সুইজারল্যান্ডে সেমিনারে যোগদান।
- ২০১৫ সালে নেদারল্যান্ডসের হেগে Diaspora and Development: The Cause of Bangladesh বিষয়ক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান।
- ৩০ নভেম্বর থেকে ০১ ডিসেম্বর ২০১৫ এল সালভাদরের সান সালভাদরে “পার্লামেন্টিরিয়ানস ফর গ্লোবোল একশান” এর ৩৭ তম বার্ষিক পার্লামেন্টারি ফোরামে যোগদান।
- ২০১৬ সালে ICMOD’S Knowledge Park এবং অন্যান্য পাইলট প্রজেক্ট ভ্রমন-নেপাল, কাঠমুন্ডু এবং icimod- এর বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম পরিদর্শনের জন্য আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগদান।
- ২০১৭ সনে ICIMOD- এর বার্ষিক সম্মেলনে যোগদান, কাঠমন্ডু, নেপাল।
হজ্জ্বব্রত পালন :
- ১৯৯৬ ও ১৯৯৯ সনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে তিনি ওমরাহ হজ্জ্ব পালন করেন।
- ২০০৯ সনে সপরিবারে এবং ২০১০ সনে সরকারি প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে হজ্বব্রত পালন করেন।
- ২০১১ সনে তিনি ওমরাহ পালন করেন সস্ত্রীক।
- ২০২৩ সনেও তিনি ওমরাহ পালন করেন সস্ত্রীক।
বিভিন্ন পদক ও সম্মাননা প্রাপ্তি :
- ২৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য মহাত্মা গান্ধী আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার-২০২৩ (Manhatma Ghandhi Internationa; Peace Award-2023) পদক গ্রহণ করেন।
- শিক্ষা ও সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ৩ নভেম্বর, ২০২৩ শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদ হতে শেরে বাংলা পিস অ্যাওয়ার্ড-২০২২’ পদক গ্রহণ করেন।
- মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য এটিএন বাংলা উন্নয়নে বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড -২০২১ প্রাপ্ত হন।
- ১২ ডিসেম্বর, ২০২১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক জন-ইতিহাস ইনস্টিটিউট কর্তৃক “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এন্ড হিস লিগ্যাসি” সম্মাননা পদক গ্রহণ করেন।
- সামাজিক এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদনের জন্য ২০১৭ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা সমিতি, ঢাকা কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা পদক গ্রহণ করেন।
- ২০২৩ সাল থেকে ২য় বারের মত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
লেখক ও সম্পাদক :
১) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান: জীবন ও কর্ম;
২) দুরারোগ্য সময় ও গণতন্ত্রের অভিযাত্রা;
৩) ইসলামের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল;
৪) বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা এবং বিবিধ প্রশ্ন;
৫) বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনীতি;
৬) স্বাধীনতা গণতন্ত্র ও সময়ের কথা;
৭) ইসলাম, সন্ত্রাসবাদ, রাজনীতি ও প্রশাসন:
৮) সময়ের কথকতা;
৯) বাংলাদেশ: গণতন্ত্র কোন পথে;
১০) সময়ের সাহসী সন্তান;
১১) ইসলাম : সাম্প্রতিক ভাবনা;
১২) মানুষের নেতা;
১৩) অন্য আলোয় জাতির জনক;
১৪) পাক্ষিক “মত ও পথ” (একটি আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক পাক্ষিক);
১৫) অনলাইন ভিত্তিক সংবাদপত্র “মত ও পথ”;
১৬) রক্তের শপথে হই বলিয়ান (সম্পাদিত গ্রন্থ);
১৭) পার্বত্য শান্তিচুক্তি : বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ (সম্পাদিত গ্রন্থ);
১৮) বঙ্গবন্ধু ও প্রসঙ্গ কথা (র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপির নির্বাচিত কলাম ও বক্তৃতা সংকলন।
পারিবারিক তথ্য :
- স্ত্রী অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন, মহাপরিচালক (গ্রেড-১){অবঃ}, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত আছেন।
- একমাত্র সন্তান মুহসিনা ফরহাত চৌধুরী ক্যামব্রিজ থেকে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী গ্রহণ করে বর্তমানে যুক্তরাজ্যের ওয়ার উইক (War Wick) বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি গবেষণারত।